আগের ম্যাচে খেলেছিলেন অবিশ্বা'স্য এক ইনিংস। ১৯৩ রানের বিশাল স্কোর করেও দলকে জেতাতে পারেননি পাকিস্তানি ওপেনার ফাখর জামান। যদিও ওই ম্যাচে তাকে আউট করার ধরণ নিয়ে তুমুল সমালোচনার শিকার 'হতে হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকান উইকেটরক্ষক কুইন্টন ডি কককে।
ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই বড় স্কোরের ই'ঙ্গিত দেন দুই ওপেনার ইমাম-উল হক এবং ফাখর জামান। দু’জন মিলে গড়ে তোলেন ১১২ রানের বিশাল জুটি। ৭৩ বল খেলে ৫৭ রান করে আউট হন ইমাম-উল হক।
এরপর বাবর আজম আর ফাখর জামান মিলে জুটি গড়ে তোলেন। এই জুটিতে উঠলো ৯৪ রান। দলীয় ২০৬ রানের মাথায় কেশভ মাহারাজের বলে হে'নরিক ক্লাসেনের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান ফাখর জামান। এরই মধ্যে গড়ে ফেলেন নিজের টানা দ্বিতীয় সেঞ্চুরি।
ফাখর আউট হওয়ার পর স্কোর বড় করার সংগ্রাম শুরু করেন বাবর আজম। কিন্তু বাকি ব্যাটসম্যানরা ছিলেন শুধু আসা-যাওয়ার মিছিলে। মো হা'ম্ম'দ রিজওয়ান আউট হন ২ রান করে। সরফরাজ আহমেদ আউট হলেন ১৩ রান করে। ফাহিম আশরাফ করলেন ১ রান। মো হা'ম্ম'দ নওয়াজ আউট হলেন ৪ রান করে।
এরপরই হাসান আলি মাঠে নামেন এবং জুটি বাধেন বাবর আজমের স'ঙ্গে। শেষ মুহূর্তে এই জুটি খেললো মাত্র ৪ ওভার। উঠলো ৬৩ রান। ১১ বলে ৪ ছক্কা ও ১ চারে একাই ৩২ রান করলেন হাসান আলি। বাবর আজমও চলে গিয়েছিলেন সেঞ্চুরির দ্বারপ্রান্তে।
৭ বাউন্ডারি এবং ৩ ছক্কায় যখন সেঞ্চুরি প্রায় করেই ফেলছিলেন, তখন ইনিংসের শেষ বলেই আউট হন তিনি। নামের স'ঙ্গে যুক্ত করেন ৯৪ রান। খেলেছেন ৮২টি বল। হাসান আলি ১১ বলে ৩২ রান করেছেন ১ বাউন্ডারি আর ছক্কা মেরেছেন ৪টি।
দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে কেশভ মাহারাজ নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২টি নিয়েছেন এইডেন মা'রক্রা'ম, ১টি করে উইকেট নিয়েছেন আন্দিল পেহলুকাইয়ো এবং জেজে স্মাটস।