ব্যাটিং অর্ডার বদলে রাজস্থান ম্যাচে কোহলিকে ওপেন করতে পাঠায় রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যা'ঙ্গালোর। যদিও তাতেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। বিরাট ব্যাট হাতে যথারীতি ব্যর্থ। ব্যর্থ আরসিবিও। বোলাররা রাজস্থানকে নাগালের মধ্যে বেঁধে রেখেছিলেন।
তবে ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় আরও একটি ম্যাচে কার্যত আ'ত্মস মর'্পণ করে হারতে হয় ব্যা'ঙ্গালোরকে। স্বাভাবিকভাবেই ম্যাচের শেষে আরসিবি দলনায়ক সরাসরি আঙুল তুললেন ব্যাটসম্যানদের দিকেই। আরও স্পষ্ট করে বললে বলতে হয় যে, টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতাকেই কার্যত ম্যাচ হারের জন্য দায়ি করলেন ডু’প্লেসি। এটা আলাদা করে বলে দেওয়ার প্রয়োজন নেই যে, বিরাট কোহলিও সেই টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানদের দলেই পড়েন।
লাইনআপের একেবারে উপরে তুলে নিয়ে আসে এটা স্পষ্ট করে দেন ফ্যাফ। তবে শুরুতেই পরপর উইকেট হারালে খুব বেশিদূর এগনো যায় না বলেও মন্তব্য করেন আরসিবি দলনায়ক। সুতরাং, প্রকারা'ন্তরে কোহলির ব্যর্থতার দিকেও উঠল আঙুল। ডু’প্লেসি বলেন, ‘এই ম্যাচটাও কার্যত আগের ম্যাচের মতোই ছিল। শুরুর ওভারগু'লিতেই যদি গোড়ায় সজোরে আঘা'ত লাগে, তবে বেশিদূত যাওয়া কঠিন। ক্যাচ মিসের মাশুল দিতে হয়েছে আমা'দের। টপ অর্ডারের সমস্যা মেটাতেই হবে আমা'দের।
প্রথম চারজন ব্যাটসম্য়ানের কোনও একজনকে ইনিংস টেনে নিয়ে যেতে হবে, যেটা করে দেখাতে আ মর'া ধা'রাবাহিকভাবে ব্যর্থ হচ্ছি। এই ম্যাচে আ মর'া ব্যাটিং অর্ডারে বদল করি। মনে হয়েছিল ওরা ইতিবাচক খেলার চেষ্টা করতে পারে।’কোহলির ধা'রাবাহিক ব্যর্থতা প্রস'ঙ্গে ডু’প্লেসি বলেন, ‘বড় খেলোয়াড়রা সবাইই এমন পর্যায়ের মধ্যে দিয়ে গিয়েছেন। আ মর'া চেয়েছিলাম ওকে সরাসরি মাঠে নামিয়ে দিতে,
যাতে সাইডলাইনে বসে ম্যাচ নিয়ে বেশি ভাবতে না পারে। এটা সবটাই আ'ত্মবিশ্বা'সের খেলা।’