করো'নাকালে পাকিস্তানের নিউজিল্যান্ড সফরের স্মৃ'তি এখনো ফিকে হয়নি। নিউজিল্যান্ড সফরে গিয়ে দলে করো'নার হানার কারণে বেশ বিপাকে পড়েছিল এশিয়ার দেশটি। এ মাসেই বাংলাদেশ দল যাব'ে নিউজিল্যান্ড সফরে। করো'নামুক্ত থাকতে সেখানে কঠোর কোভিড প্রটোকল মেনে চলতে হবে ক্রিকেটারদের। আর তা নিয়ে উদ্বি'গ্ন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
করো'নার সংক্রমণ ঠেকাতে নিউজিল্যান্ডে বিধিনিষে'ধ একটু বেশিই। তাই সেখানে টাইগারদের কোয়ারেন্টিন নয়, রীতিমত আইসোলেশনে থাকতে হবে। নিউজিল্যান্ড সফরের আগে অবশ্য প্রথম দফা করো'না ভ্যাকসিন নেবেন ক্রিকেটাররা। তবে তাতেও কোভিড নীতিমালা ও শর্তাবলি শিথিলের কোনো সম্ভাবনা নেই।
টানা ক্রিকে'টের মধ্যে থাকা ক্রিকেটাররা বায়োবাবলে হাঁপিয়ে ওঠেন কি না- তা ভাবছে বিসিবি। বোর্ডের ক্রিকেট অ'পারেশন্স কমিটির চেয়ারম্যান আকরাম খান বলেন, ‘আমা'দের খেলোয়াড়রা গিয়ে নিয়মিত থাকবে। এই কোভিড পরিস্থিতিতে আইসোলেশনে থাকা মানসিকভাবে খুব কঠিন।
একে তো খেলার দুশ্চিন্তা, তার মধ্যে আবার এমন মানসিক চাপ থাকলে’ আর তাই নিউজিল্যান্ডে গিয়ে অনুশীলনের সুযোগ সুবিধা আরও বাড়াতে চায় বিসিবি। ইতোমধ্যে অনুশীলন সুবিধা বাড়ানোর লক্ষ্যে এক সপ্তাহ পেছান হয়েছে সিরিজের সূচি। আকরাম বলেন,
‘আ মর'া আলোচনা করে নিউজিল্যান্ডকে বলব যাতে প্লেয়াররা আরেকটু বেশিদিন অনুশীলন করতে পারে আরেকটু বাড়তি সুযোগ সুবিধা পায়। ওরা আমা'দের দুইটা অ'পশন দিয়েছিল। আ মর'া ম্যানেজম্যান্টের স'ঙ্গে বসে অ'পশন বি বেছে নিয়েছি। এই জন্য ওরা খেলাটা পিছিয়েছে।’
আকরাম জানান, আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি নিউজিল্যান্ডের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়বেন ক্রিকেটাররা। তার আগে দেশে এই সফরের ক্যাম্প হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। তিনি বলেন, ‘সবসময় কোয়ারেন্টিন বা বায়োবাবলে রাখা খেলোয়াড়দের জন্য খুব কঠিন। এই সিরিজ শেষ হলে ওদের ছুটি দিবো এরপর হয়ত এখান থেকে নিয়ে ওখানে ট্রেনিং দিবো।’