সাধারণ মানুষের মতো ক্রিকেটারদের জীবনও র'ক্ত-মাংসে গড়া। একজন মানুষ হিসেবে তাদের শখ, পছন্দ-অছন্দ ছিলো শৈশবে। আট'-দশটা বাঙালি কিশোরের মতো বে’ড়ে উঠেছে দু’রন্তপ’নায়। এই যেমন বাংলাদেশ জাতীয় দলের ক্রিকেটার তাসকিন আহমেদ। ক্রিকে’টের বাহিরে নানান রঙের গল্প আছে এই পেসারের। যদি তিনি আবার জ’ন্মা’তেন তাহলে খেলার পাশাপাশি কোরআনে হাফেজ 'হতেন।
এছাড়া নিজের পছন্দের মানুষের সাথে প্রে’ম করেছেন নয় বছর। সেই মানুষকে বি’য়ে করেছেন এই পেসার। তার পছন্দের ক্রিকেটার মাশরাফি বিন মুর্তজা এবং ফুটবলার ক্রিস্টিয়ানো রো'নালদো।
এমন অনেক গল্প জানিয়েছেন অনলাইন ভি’ত্তিক গণমাধ্যম ‘আমা'দের সময়’কে। নিম্নে স্পোর্টসজোন পাঠকদের জন্যে তাসকিনের ক্রিকেট ক্যারিয়ারের বাহিরের গল্প তুলে ধ’রা হলো-স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে তাসকিন আহমেদ: কিং খালেদ ইনস্টিটিউট, স্টাম্পফোর্ড ইউনিভার্সিটি, আমেরিকান ইউনিভার্সিটি, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি (হাসি), এই দুটিতেই আছি। গ্র্যাজুয়েশন কোনটা থেকে কমপ্লিট করব এখনো শিওর না। অন্যটাতেও ভর্তি 'হতে পারি।
সবচেয়ে দুঃ’খে’র দিন কোনদিন? তাসকিন আহমেদ: যেদিন ১৯ বিশ্বকাপে (২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ) শুনেছি আমি দ’লে নে’ই।
এক সপ্তাহের জন্য রাজা হলে কী করবেন?তাসকিন আহমেদ : এক সপ্তাহের জন্য রাজা হলে? দুনিয়ার সব দু’র্নী’তি উ’ঠা’য়ে দিতাম আর গ’রি’ব থাকত না ওই অবস্থা করতাম মানে সাধ্যমতো।বি’প’দে পড়লে সবার প্রথমে কাকে ফোন দেবেন? তাসকিন আহমেদ : বাবাকে। কোন ক্রিকেটার এবং ফুটবলার কে পছন্দ করেন? তাসকিন আহমেদ : পছন্দের ক্রিকেটার মাশরাফি বিন মোর্ত্তজা। ফুটবলার সিআরসেভেন।বাংলাদেশ জাতীয় দলে বন্ধু ক্রিকেটার কে? তাসকিন আহমেদ : সৌম্য, মোসাদ্দেক, এনামুল বিজয়।
অটোগ্রাফ না সেলফি দেওয়া সহজ? তাসকিন আহমেদ : সেলফিটাই ইজি আসলে। অটোগ্রাফের ব্যাপারটা হলো অনেক সময় সবাইকে দেওয়া যায় না। হাতও ব্য’থা হয়। সেলফিটাই ইজি এখন।নিজের সবচেয়ে বড় গু'ণ, দো’ষ? তাসকিন আহমেদ : একটা গু'ণ যদি বলা হয়, আমি মানুষকে দ্রু’ত ক্ষ’মা করতে পারি। রা’গ করে থাকতে পারি না বে’শি’ক্ষণ। দো’ষ যদি বলা হয়, মানুষের কথাগু'লা গায়ে লাগে, কয়েক দিন ধ’রে মা’থায় থে’কে যায়।